বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিটিএস’র বিশেষ উদযাপন
- by Sanjana Bhuiyan
- June 14, 2022
- 238 views
বিশ্বের অন্যতম সংগীত উন্মাদনার নাম বিটিএস। আর বিটিএস মানেইতো নতুন নতুন চমক। এ ব্যান্ডদলকে ঘিরে দর্শকের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। বিশ্বের অন্যতম এই প্রিয় ব্যান্ডদলটির আজ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। নতুন গান প্রকাশে পর তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি আর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আনন্দ যেন মিলেমিশে একাকার। তাইতো ভক্ত অনুরাগীদের সঙ্গে বিশেষ আয়োজনে সেলিব্রেশন।
‘যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ’ কথাটির সঙ্গে সবারই পরিচয় আছে। তবে চিরাচরিত এ প্রবাদের বিপরীত ধারণা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় কে-পপ ব্যান্ড বিটিএস নতুন একটি গানের অ্যালবাম প্রকাশ করে। যার নাম ‘ইয়েট টু কাম। প্রকাশের পরপরই গানটি তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। প্রকাশের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ইউটিউবে গানের ভিউ ছাড়িয়েছে ৩৮ মিলিয়ন। গানটির প্রশংসায় ১ মিলিয়নেরও বেশি কমেন্টে ভাসছে ব্যান্ড দলটি। আর সেই খুশি ভাগ করে নিতে বিশেষ ইভেন্টের মাধ্যমে অনুরাগীদের উদপান করলো বিটিএস দলটি।
যদিও প্রতি বছর তাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করে জনপ্রিয় এই দলটি। নতুন অ্যালবাম প্রকাশ ও প্রতিষ্ঠাবাষিকী উপলক্ষে এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বিশেষ আয়োজনের মাধ্যমে জনপ্রিয় এই ব্যান্ড দলটি সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক সিটি, লস এঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়ায় বিশেষ ইভেন্টের মাধ্যমে তাদের খুশি ভাগ করে নিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের মানসিক স্বাস্থ্য, সমস্যা, বয়োসন্ধিকাল এবং নিজেকে ভালবাসার দিক নিয়ে বিটিএস ব্যান্ডের গানগুলো তরুণ প্রজন্মের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলেছে।
বিটিএস দলটি মূলত হিপ হপ সঙ্গীতের গ্রুপ হলেও তাদের গানগুলোতে বিভিন্ন সংগীতের ধরন প্রকাশ পায়। সাত সদস্যের কে-পপ গ্রুপটি বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করেছে খুব অল্প সময়েই। বিটিএস ভক্তরা নিজেদেরকে আর্মি বলে, যার অর্থ হল 'যুবদের জন্য আরাধ্য প্রতিনিধি।'
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সংগীত উন্মাদনার নাম বিটিএস। দক্ষিণ কোরিয়ান ব্যান্ড বিটিএস’র আরেক নাম 'ব্যাংতান বয়েজ'। জিন, সুগা, জে-হোপ, আরএম, জিমিন, ভি এবং জাংকুক সদস্যদের নিয়ে গঠিত এই দলটি নিজেদের লেখা গান, নিজস্ব সুর এবং নৃত্যপরিবেশনার মধ্য দিয়ে সারা বিশ্বের দর্শক হৃদয়ে বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে।
জনপ্রিয় এই দক্ষিণ কোরিয়ান ব্যান্ডটি বিগহিট মিউজিকের অধীনে ২০১০ সালে ট্রেইনি হিসেবে এবং ২০১৩ সালে র ১৩ জুন প্রথম অ্যালবাম নিয়ে পুরো বিশ্বের সামনে আত্মপ্রকাশ করে।সূত্র: রয়টার্স। সম্পাদনা ম\হ। বৈ ০৬১৪\১৯