জাতীয়, রাজনীতি, লিড নিউজ

ছবি: সংগৃহীত

ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন আদালতে প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে প্রসিকিউটর তাতে সাড়া দেননি। এ অবস্থায় সুমন বলেন, "আপনার সঙ্গে আলাদা করে কিছু বলব না স্যার। তবে আপনার মাধ্যমে সব আইনজীবীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি খুবই দুঃখিত, স্যার।"

মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) আদালতে এক হত্যাচেষ্টা মামলার শুনানি শেষে রিমান্ড মঞ্জুরের আদেশের সময় এই কথা বলেন সুমন।

সুমনকে সকাল ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হালিম ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, সোমবার (২১ অক্টোবর) রাত ১টা ২০ মিনিটে মিরপুর-৬ এলাকা থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

মামলার নথি অনুসারে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়, ১৯ জুলাই হৃদয় নামের একজন ব্যক্তি জুমার নামাজ শেষে মিরপুর-১০ নম্বরে চলমান সমাবেশে যোগ দেন। ওই সময় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে হামলা চালায়। হামলায় ককটেল নিক্ষেপ ও গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে, যার ফলে হৃদয় গুলিবিদ্ধ হন। হৃদয় হবিগঞ্জের মাধবপুর ১০ নং হাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।  সূত্র: যুগান্তর /স/হ/ন ২২/১০/২০২৪

ঘটনার পর, হৃদয় ২৩ সেপ্টেম্বর মিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন, যেখানে ব্যারিস্টার সুমনকে ৩ নম্বর আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়।